বৈদিক সভ্যতা
(১) অপরদিকে বৈদিক সভ্যতার বিস্তার হয় সারা ভারতে।
(২) বৈদিক সভ্যতা ছিল হরপ্পা সভ্যতার পরবর্তী সভ্যতা।
(৩) বৈদিক সভ্যতার অর্থনৈতিক ভিত্তি ছিল কৃষি ও পশু পালন।
(৪) বৈদিক বা আর্য সভ্যতা ছিল গ্রামীন।
(৫) বৈদিক বা আর্যদের ঘরবাড়ি ছিল বাঁশ ও খরের তৈরি।
(৬) বৈদিক সভ্যতার ধর্মে পুরুষ দেবতার প্রাধান্য ছিল।
(৭) কিন্তু বৈদিক সভ্যতায় ঢাল, শিরস্ত্রাণ প্রভৃতি আত্মরক্ষামূলক অস্ত্রের প্রচলন ছিল।
(৮) বৈদিক সভ্যতার মানুষেরা লোহা ও ঘোড়ার ব্যবহার জানতো না।
(৯) বৈদিক সমাজ ছিল পিতৃতান্ত্রিক।
(১০) বৈদিক সভ্যতার আদি যুগের মানুষদের লিপির ব্যবহার জানা ছিল না।
(১১) বৈদিক সভ্যতা ছিল লৌহ যুগের।
(১২) বৈদিক সভ্যতায় লিখন রীতির প্রচলন হয়নি।
(১৩) আর্য অর্থনীতি ছিল পশুপালন ও কৃষি নির্ভর।
(১৪) বৈদিক সভ্যতায় মন্দির ছিল গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অধিকারী।
(১৫) বৈদিক সংস্কৃতিতে মূর্তি পূজার প্রচলন ছিল অজ্ঞাত। তারা ছিল প্রকৃতি পূজারী।
(১৬) বৈদি সংস্কৃতিতে হত গাভীর পূজা।
(১৭) আর্য সভ্যতা বা বৈদিক সভ্যতায় লিঙ্গ পূজা ছিল নিন্দনীয়।
(১৮) আর্যরা বা বৈদিক সভ্যতায় মৃতদেহ কে দাহ করা হতো।