১২৬. ন্যায় দর্শনের প্রবক্তা কে?
উঃ কপিল।
১২৭. যোগশাস্ত্র কার লেখা?
উঃ পতঞ্জলি।
১২৮. ন্যায় শাস্ত্র বা দর্শনের প্রবক্তা কে?
উঃ গৌতম।
১২৯. উপনিষদ রচনার সময়কাল কত?
উঃ খ্রিস্টপূর্ব ৭০০ অব্দ।
১৩০. পূর্ব মীমাংসার রচয়িতা কে?
উঃ জৈমিনী।
১৩১. উপনিষদের সংখ্যা কটি?
উঃ ১০৮ টি।
১৩২. উত্তর মীমাংসার রচয়িতা কে?
উঃ বেদব্যাস।
১৩৩. ইরাবতী নদীর বৈদিক নাম কি?
উঃ পরুষনি।
১৩৪. ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের উৎস কোন বেদ?
উঃ সামবেদ।
১৩৫. কালো বেদ নামে পরিচিত কোন বেদ?
উঃ অথর্ববেদ।
১৩৬. কয়েকটি পরিবার নিয়ে গঠিত হতো গোষ্ঠী।
১৩৭. কয়েকটি গোষ্ঠী নিয়ে গঠিত হত গ্রাম।
১৩৮. কয়েকটি গ্রাম নিয়ে গঠিত হত বিশ বা জন।
১৩৯. কয়েকটি জন নিয়ে গঠিত হত দেশ বা রাষ্ট্র।
১৪০. গ্রামের শাসনকর্তাকে বলা হত গ্রামীণ।
১৪১. বিশের প্রধান কে বলা হত বিশপতি।
১৪২. জনের প্রধান কে বলা হত গোপ।
১৪৩. কুলের অধিপতি ছিল কুলপা বা কুলপতি।
১৪৪. গণ এর শাসকদের বলা হত গণপতি বা জ্যেষ্ঠ।
১৪৫. রাজাকে বলা হত রাজন।
১৪৬. পারস্পরিক বিবাদে যিনি মধ্যস্থতা করতেন তাকে বলা হত মধ্যমসি।
১৪৭. গ্রামে বিচারকদের কাজ করতেন গ্রাম্যবাদিন।
১৪৮. সীমান্ত অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত কর্মচারী কর বলা হত স্থপতি।
১৪৯. ১০০ টি গ্রামের ভারপ্রাপ্ত কর্মচারীকে বলা হত শতপতি।
১৫০. কোষাধ্যক্ষ কে বলা হত সংগ্রহিত্রী।