১৮৩৩ খ্রিস্টাব্দে চার্টার আইন
• ভারতের চা এর বাণিজ্য এবং চীনে কোম্পানির একচেটিয়া বাণিজ্য নিষিদ্ধ হয়।
• ভারতে কোম্পানি আরো ২০ বছর শাসন পরিচালনা করার অধিকার পায়।
• ফোর্ট উইলিয়ামের গভর্নর জেনারেল কে ভারতের গভর্নর জেনারেল পদে উন্নীত করা হয়।এই আইন অনুসারে লর্ড উইলিয়াম বেন্টিক ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেল হিসেবে নিযুক্ত হন।
• গভর্নর জেনারেলের কাউন্সিলের একজন আইন সদস্য নিযুক্ত হয় মেকলেছিলেন প্রথম আইন সদস্য।
• ভারতীয় সিভিল সার্ভিস প্রতিষ্ঠা করা হয়।
• কেন্দ্রীয় আইন পরিষদ প্রতিষ্ঠা করা হয়।
• পঞ্চম আইন দ্বারা ভারতে দাস প্রথার বিলোপ ঘটানো হয়।
• কোম্পানির যাবতীয় আর্থিক দায় ও ঋণ ভারতের রাজস্ব থেকে পরিশোধ করতে হবে বলা হয়।
• কোম্পানির কর্মচারীরা ভারতের জমি ক্রয় বিক্রয়ের অধিকার পায়।
• জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে ভারতীয় ও ব্রিটিশ নাগরিকদের কোম্পানির অধীনে চাকরি পাওয়ার অবাধ অধিকার ঘোষিত হয়।
• বোর্ড অফ কন্ট্রোলের সভাপতি ভারত বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে ব্রিটিশ মন্ত্রিসভায় স্থান পাবেন।
১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দে চার্টার আইন
• ১৮৩৩ খ্রিস্টাব্দে চার্টার আইনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তার নবীকরণের উদ্দেশ্যে ১৮৫৩ সালে সনদ আইন পাস করা হয়।
• ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন পরিচালনার অধিকার বজায় রাখলেও এতে কোন মেয়াদ উল্লেখ করা হয়নি।
• বাংলার জন্য আলাদা লেফটেন্যান্ট গভর্নরের পদ সৃষ্টি করা হয়।
• ডালহৌসি ভারতে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কোম্পানির আমলাদের নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেন। এইভাবে কর্নওয়ালিস প্রবর্তিত ভারতীয় সিভিল সার্ভিসের ভিত্তি সুদৃঢ় হয়।
• আইন প্রণয়নের উদ্দেশ্যে বড়লাটের অধীনে ১২জন সদস্য বিশিষ্ট আইন পরিষদ গঠিত হয়।
• আইন পরিষদের কাজ দেখাশোনার জন্য গভর্নর জেনারেল কাউন্সিলে অতিরিক্ত সদস্য নিয়োগ করা হয়।
• যে কোন আইন প্রবর্তনে গভর্নর জেনারেলের অনুমোদন বাধ্যতামূলক করা হয়।
• ভারতে আইন বিষয়ক পরামর্শ দানের উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ডে আইন কমিশন গঠিত হয়।
• বোর্ড অফ ডাইরেক্টরস দের সদস্য সংখ্যা কমিয়ে ২৪ থেকে ১৮ করা হয় যার মধ্যে ৬ জন মনোনীত প্রার্থী।